অসুখের মাঝেও সুখ লুকিয়ে থাকে। এই প্রমাণ আজ মিলল। সেই ২০০৭ সালে স্টীম কুকার কিনেছিলাম আর এয়ার গ্রীল। কখনও ব্যবহার করা হয়নি। করার কোন সম্ভাবনা ছিল না। ডাক্তার খাবারে বেশ কিছু স্যাঙ্কশন আরোপ করেছে (আচ্ছা ওরা কি ইউরোপ বা আমেরিকার পক্ষে?)। প্রায় সব খাবারই সেদ্ধ করে খেতে হবে। তাই স্টীম কুকার বের করলাম। কয়েক দিন ইউ টিউবে দেখলাম রান্নার ফন্দি ফিকির। আজ বসিয়ে দিলাম। মুরগিকে চাল দিয়ে ঢুকিয়ে বললাম তোর হাতে ৪০ মিনিট সময়। পারলে এর মধ্যে চাল খেয়ে বেরিয়ে আয়, নয়তো আমি তোকে খাব। জিতলাম আমিই। ও দেখি আমার চেয়ে খুব একটা খারাপ রান্না করে না। অন্তত ও খাবার পোড়ায় না। দেখা যাক কিভাবে ওকে দিয়ে টেস্টি খাবার রান্না করানো যায়।
দুবনা, ২৪ জুন ২০২২
No comments:
Post a Comment