ইদানীং কালে
সেভা ব্ল্যাকহোলের ব্যাপারে বেশ আগ্রহ দেখাচ্ছে। প্রায়ই ফোন করে এ নিয়ে জিজ্ঞেস
করে, আমি মস্কো গেলে অনেক রাত পর্যন্ত এ নিয়ে কথা হয়। ও এর উপর ইউ টিউবে বিভিন্ন ফিল্ম দেখে। আমি
অবশ্য ওকে আন্দ্রে লিন্দের লেকচারগুলো দেখতে বলেছি, ওটা একটু কঠিন হলেও তাতে ভুল তথ্য
পাবার সম্ভাবনা নেই। ক’ দিন আগে ওকে বলেই
ফেললাম
মহাবিশ্বের অন্ধকারতম ব্ল্যাক হোল হল আমাদের পৃথিবী, বিশেষ করে মানব সমাজ।
কেন?
দেখ, ব্ল্যাকহোলে ফিজিক্সের ল কাজ করে না। সেখানে সব কিছু ঘটে ফিজিক্সের ল ভঙ্গ করে। আমরা অনুমান করি যে আমাদের মহাবিশ্ব হোমজেনিক এবং আইসোট্রপিক, মানে মহাবিশ্বের প্রতিটি স্থানে, প্রতিটি বিন্দুতে ল’ একই রকম, যেমনটা কিনা সকল দিকেই, মানে আমরা যেদিকেই তাকাই না কেন সব দিকে একই রকম দৃশ্য দেখতে পাব। তুই আর আমি যদি দুটো ভিন্ন ভিন্ন স্থানে দাঁড়িয়ে মহাবিশ্ব অবলোকন করি আমরা দুজনেই একই রকম ঘটনাপ্রবাহ দেখব। আর পৃথিবীতে কি? নেতা আর কর্মীর, বড়লোক আর দরিদ্রের অবস্থান এক নয়। আমাদের একদিকে যখন প্রাচুর্য, অন্য দিকে সীমাহীন দারিদ্র। মহাবিশ্বে আলো সবচেয়ে দ্রুতগামী, আর পৃথিবীতে কেউ কেউ আলোর গতির চেয়ে বেশি বেগে অর্থ উপার্জন করে। এখানে ফিজিক্সের কোন নিয়মই কাজ করে না, উল্টো এরা প্রকৃতির জন্য আইন তৈরি করে। তাই এটা যদি ব্ল্যাক হোল না হয় তো হবে কোনটা?
মহাবিশ্বের অন্ধকারতম ব্ল্যাক হোল হল আমাদের পৃথিবী, বিশেষ করে মানব সমাজ।
কেন?
দেখ, ব্ল্যাকহোলে ফিজিক্সের ল কাজ করে না। সেখানে সব কিছু ঘটে ফিজিক্সের ল ভঙ্গ করে। আমরা অনুমান করি যে আমাদের মহাবিশ্ব হোমজেনিক এবং আইসোট্রপিক, মানে মহাবিশ্বের প্রতিটি স্থানে, প্রতিটি বিন্দুতে ল’ একই রকম, যেমনটা কিনা সকল দিকেই, মানে আমরা যেদিকেই তাকাই না কেন সব দিকে একই রকম দৃশ্য দেখতে পাব। তুই আর আমি যদি দুটো ভিন্ন ভিন্ন স্থানে দাঁড়িয়ে মহাবিশ্ব অবলোকন করি আমরা দুজনেই একই রকম ঘটনাপ্রবাহ দেখব। আর পৃথিবীতে কি? নেতা আর কর্মীর, বড়লোক আর দরিদ্রের অবস্থান এক নয়। আমাদের একদিকে যখন প্রাচুর্য, অন্য দিকে সীমাহীন দারিদ্র। মহাবিশ্বে আলো সবচেয়ে দ্রুতগামী, আর পৃথিবীতে কেউ কেউ আলোর গতির চেয়ে বেশি বেগে অর্থ উপার্জন করে। এখানে ফিজিক্সের কোন নিয়মই কাজ করে না, উল্টো এরা প্রকৃতির জন্য আইন তৈরি করে। তাই এটা যদি ব্ল্যাক হোল না হয় তো হবে কোনটা?
দুবনা, ০৩
এপ্রিল ২০১৯
No comments:
Post a Comment