"পরিবারে যুদ্ধাপরাধী থাকলেও আওয়ামী লীগের সদস্য হওয়া যাবে" ওবায়দুল কাদেরের এই বক্তব্যে ফেসবুক তোলপাড়। হওয়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু আমাদের দেশের কত রাজনৈতিক নেতারা বৈবাহিক বা অন্যান্য আত্মীয়তা সম্পর্কে এসব পরিবারের সাথে যুক্ত সেটার খবর কে রাখে? তাছাড়া এখন তো গ্রামে গঞ্জে জামাতের কর্মীরা দল বেঁধে আ' লীগে যোগ দিয়েছে, দিচ্ছে। তাদের আসল নেতারা তো যুদ্ধাপরাধী ও ওই সব পরিবারেরই লোক। এখন এই নব্য আ' লীগাররা চাপ সৃষ্টি করছে দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের উপর তাদের প্রাক্তন মনিবদের গ্রহণ করতে। কাদের সাহেবের কি করার আছে এখানে? গণতন্ত্র বলে কথা। বাণের জলের মত আ' লীগে ঢুকে পড়া নতুন কর্মীদের বের করে দেওয়া? সে ক্ষমতা কী আর আছে? কিছুদিন পরে দেখবেন সেই সব পরিবারের লোকেরাই হচ্ছে আ' লীগের হর্তাকর্তা। তাদের ক্যাডারের অভাব নেই, টাকা পয়সার অভাব নেই। এভাবেই একদিন স্বাধীনতার পক্ষের দলের নৌকায় চড়ে স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি জয় বাংলা শ্লোগান দিতে দিতে এদেশে পাকিস্তানী রাজ কায়েম করবে। আর কাদের মোল্লার ভূত কাদের সাহেবের ঘাড়ে চড়ে সারা বাংলা তোলপাড় করবে।
দুবনা, ০৭ জুলাই ২০১৯
দুবনা, ০৭ জুলাই ২০১৯
No comments:
Post a Comment