দেশে ভোটের বাজার বেশ সরগরম। শুনলাম পুলিশ আর বিএনপির ঘষাঘষিতে এক আধটু স্ফুলিঙ্গও
(আচ্ছা এটা কোন লিঙ্গ?) নাকি বেরিয়েছে। কত সাধু যে এ উপলক্ষ্যে চোর হবে আর কত চোর
যে সাধু সাজবে তার হিসেব রাখে কে? আর আম জনতা চেয়ে চেয়ে খাবে মিথ্যে আশ্বাসের
গাঁজা, আর দেখবে গাঁজাখোরী স্বপ্ন। একেবারে সোনায় সোহাগা! নিজের দেওয়া আশ্বাসকেই
বিশ্বাস করবে না ভোট যুদ্ধে লিপ্ত সেনাপতিরা। আচ্ছা এত অবিশ্বাস মনের ভেতর পোষণ
করে এরা লড়াই করে কিভাবে?
মানুষ তো আজকাল অনেক চালাক চতুর হয়েছে। সন্দেহপ্রবন হয়েছে। সবাই কাজে-অকাজে বিভিন্ন চুক্তি করে। এই বিয়ের চুক্তি তো ঐ বাণিজ্যিক চুক্তি। তা তারা প্রার্থীদের কেন সামাজিক চুক্তি করতে বলে না? প্রতিটি প্রার্থী এর মাধ্যমে সমস্ত ভোটারদের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে, আর ভোটাররা পরবর্তী ভোট পর্যন্ত অপেক্ষা না করে চুক্তি লঙ্ঘনে আগেই সেই জনপ্রতিনিধির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যাবস্থা নিতে পারবে। দায়বদ্ধতা না থাকলে ভোট প্রার্থীরা মিথ্যে আশ্বাসের বমি করতেই থাকবে, করতেই থাকবে।
দুবনা, ১৪ নভেম্বর ২০১৮
মানুষ তো আজকাল অনেক চালাক চতুর হয়েছে। সন্দেহপ্রবন হয়েছে। সবাই কাজে-অকাজে বিভিন্ন চুক্তি করে। এই বিয়ের চুক্তি তো ঐ বাণিজ্যিক চুক্তি। তা তারা প্রার্থীদের কেন সামাজিক চুক্তি করতে বলে না? প্রতিটি প্রার্থী এর মাধ্যমে সমস্ত ভোটারদের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে, আর ভোটাররা পরবর্তী ভোট পর্যন্ত অপেক্ষা না করে চুক্তি লঙ্ঘনে আগেই সেই জনপ্রতিনিধির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যাবস্থা নিতে পারবে। দায়বদ্ধতা না থাকলে ভোট প্রার্থীরা মিথ্যে আশ্বাসের বমি করতেই থাকবে, করতেই থাকবে।
দুবনা, ১৪ নভেম্বর ২০১৮
No comments:
Post a Comment