গত শতাব্দীর
নব্বইয়ের দশক। সোভিয়েত দেশে তখন নাকি বাতাসে টাকা উড়ত। বিদেশীরা যে যেভাবে পারছে
সেই টাকা ধরতে চেষ্টা করছে। আমার নিজেরও ধার দেনা কম নয়। তবে সাহস নেই বাতাসের
পেছনে ছোটার। ইচ্ছেও নেই। এক বন্ধু বলল
- এতো ভাবেন কেন? এইতো আমি গেলাম। কিছু লেদার জ্যাকেট কিনলাম। সাত দিনে এত টাকা লাভ। এত একেবারে জলের মত সোজা।
অনেক দ্বিধা ছিল, তারপরেও গেলাম। ফিরে এসে দেখি সেই বন্ধু হাসপাতালে। আমার ধার শোধ হল না। বরং বেড়ে প্রায় দ্বিগুন হল। তখনই বুঝলাম, কেউ যদি সাহায্য করতে চায় “এলাম, দেখলাম, জয় করলাম” বলে সাহস যোগায়, কষ্টের কথা বলে পিছ পা করে না। যারা সেটা চায় না, ভয় দেখায়।
- এতো ভাবেন কেন? এইতো আমি গেলাম। কিছু লেদার জ্যাকেট কিনলাম। সাত দিনে এত টাকা লাভ। এত একেবারে জলের মত সোজা।
অনেক দ্বিধা ছিল, তারপরেও গেলাম। ফিরে এসে দেখি সেই বন্ধু হাসপাতালে। আমার ধার শোধ হল না। বরং বেড়ে প্রায় দ্বিগুন হল। তখনই বুঝলাম, কেউ যদি সাহায্য করতে চায় “এলাম, দেখলাম, জয় করলাম” বলে সাহস যোগায়, কষ্টের কথা বলে পিছ পা করে না। যারা সেটা চায় না, ভয় দেখায়।
দেশে দেখি
পরীক্ষা তুলে দেওয়ার কথা চিন্তা করা হচ্ছে। বিভিন্ন দেশেই পরীক্ষার ব্যবস্থা নেই
স্কুলে, তাই বলে যে কন্ট্রোল নেই কোন রকম সেটা ঠিক নয়। আশা করব কর্তৃপক্ষ শুধু
পরীক্ষা তুলে দিয়েই শিক্ষাকে আধুনিক করার ক্ষেত্রে তাদের দায়িত্ব শেষ করবেন না, ছাত্রছাত্রীরা
যাতে ঠিক ঠিক শিক্ষা পায় সে ব্যবস্থাটাও নিশ্চিত করবে। তা না হলে শুধু উন্নয়নের
ইনফ্রাস্ট্রাকচারই মাথা তুলে দাঁড়িয়ে থাকবে চারিদিকে আর ভেতরে শুধুই বাতাস।
দুবনা, ৩০
মার্চ ২০১৯
No comments:
Post a Comment