যদিও সামাজিক মাধ্যমে দেখলাম নাসিরাবাদের ঘটনার পেছনে ছিল আওয়ামী লীগের দুই গ্ৰুপের শত্রুতা, বলীর পাঠা রসরাজ এখনও সরকারী আতিথেয়তায় দিন কাটাচ্ছে পাকা ঘরে।
সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবহারের জন্য অতি যত্নে তৈরী ৫৭ ধারার এই আলট্রা-প্রিসাইজ প্রয়োগে সন্ত্রাসীদের বদলে সন্ত্রস্তরাই গারদে ঢুকে যাচ্ছে।
ইরাকের মাসুলে আমেরিকার নিক্ষিপ্ত আলট্রা-প্রিসাইজ অস্ত্র পথ ভুলে হাতে গোনা কিছু টেরোরিস্টদের বদলে একদল বরযাত্রীকে বেহেশতে পাঠিয়ে দিয়েছে।
অভীষ্ট আর অর্জনের মধ্যে এই যে পার্থক্য - এটা নিশ্চয়ই টেকনিক্যাল প্রব্লেম।
বাংলাদেশের আর আমেরিকার শান্তি রক্ষাকারী বাহিনী যদি পরস্পর স্থান বদল করতো, তাহলে সন্ত্রাসবাদীরাও মোর্তো, সাধারণ মানুষও স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে পারতো।
দুবনা, ০৮ নভেম্বর ২০১৬
No comments:
Post a Comment